ভুভুজেলা রোগও ছড়ায়
এতদিন শুধু শব্দ দূষণের জন্যই সমালোচনা ছিলো ভুভুজেলার; এখন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটি স্বাস্থ্যের জন্যও হুমকি। আর তাই আগামী লন্ডন অলিম্পিকে ভুভুজেলা দেখা যাবে কি না, তা নিয়ে দেখা দিয়েছে সংশয়।
গত বছর দক্ষিণ আফ্রিকায় বিশ্বকাপে ব্যাপক আলোচিত ছিলো ভুভুজেলা। ভোঁ-ভোঁ শব্দের হাত থেকে বাঁচতে অনেকে কানে তুলো গুঁজলেও ফুটবলমোদীদের আনন্দে ভাটা আনতে চায়নি ফিফা। তাই পুরো বিশ্বকাপে বহাল তবিয়তেই কান ঝালাপালা করা শব্দ নিয়ে টিকে ছিলো এই বাঁশী।
দক্ষিণ আফ্রিকা ছাড়িয়ে বিশ্বের নানা প্রান্তে যখন ভুভুজেলা পৌঁছে গেছে, তখন লন্ডন অলিম্পিকের আগে ভুভুজেলার পক্ষপাতিদের একটি ধাক্কা দেওয়ার মতো খবর শোনালেন লন্ডন স্কুল অফ হাইজিন অ্যান্ড ট্রপিক্যাল মেডিসিনের বিশেষজ্ঞরা।
তারা বলছেন, যক্ষ্মা ও ফ্লু ছড়ানোর জন্য খুবই উপযোগী এ ভুভুজেলা। কারণ এই বাঁশীটি বাজাতে হয় অত্যন্ত জোরে। ফলে আক্রান্ত ব্যক্তির থুথু বা লালা এর মধ্য দিয়ে বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে। ফলে আশপাশের মানুষের আক্রান্ত হওয়ার শঙ্কা বেড়ে যায় অনেক।
গবেষকরা দেখেছেন, ভুভুজেলা বাজানো ব্যক্তি থেকে প্রতি সেকেন্ডে চার লাখ জলকনা (থুথু) বাতাসে ছড়ায়। ফলে বাঁশী বাজানো ব্যক্তি যদি রোগাক্রান্ত হয়, তবে তিনি আশপাশের ব্যক্তিদের জন্য বিপদ ডেকে আনেন।
গবেষক দলের অন্যতম সদস্য ড. রুথ ম্যাকনার্নে বিবিসিকে বলেন, যক্ষ্মা, সর্দিজ্বরে আক্রান্তদের তাই ভুভুজেলা বাজানোর সময় আশপাশ দেখে নিতে হবে। কারণ আনন্দ করতে গিয়ে আরেকজনের নিরানন্দের কারণ হওয়াটা সঙ্গত নয়।
: বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
গত বছর দক্ষিণ আফ্রিকায় বিশ্বকাপে ব্যাপক আলোচিত ছিলো ভুভুজেলা। ভোঁ-ভোঁ শব্দের হাত থেকে বাঁচতে অনেকে কানে তুলো গুঁজলেও ফুটবলমোদীদের আনন্দে ভাটা আনতে চায়নি ফিফা। তাই পুরো বিশ্বকাপে বহাল তবিয়তেই কান ঝালাপালা করা শব্দ নিয়ে টিকে ছিলো এই বাঁশী।
দক্ষিণ আফ্রিকা ছাড়িয়ে বিশ্বের নানা প্রান্তে যখন ভুভুজেলা পৌঁছে গেছে, তখন লন্ডন অলিম্পিকের আগে ভুভুজেলার পক্ষপাতিদের একটি ধাক্কা দেওয়ার মতো খবর শোনালেন লন্ডন স্কুল অফ হাইজিন অ্যান্ড ট্রপিক্যাল মেডিসিনের বিশেষজ্ঞরা।
তারা বলছেন, যক্ষ্মা ও ফ্লু ছড়ানোর জন্য খুবই উপযোগী এ ভুভুজেলা। কারণ এই বাঁশীটি বাজাতে হয় অত্যন্ত জোরে। ফলে আক্রান্ত ব্যক্তির থুথু বা লালা এর মধ্য দিয়ে বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে। ফলে আশপাশের মানুষের আক্রান্ত হওয়ার শঙ্কা বেড়ে যায় অনেক।
গবেষকরা দেখেছেন, ভুভুজেলা বাজানো ব্যক্তি থেকে প্রতি সেকেন্ডে চার লাখ জলকনা (থুথু) বাতাসে ছড়ায়। ফলে বাঁশী বাজানো ব্যক্তি যদি রোগাক্রান্ত হয়, তবে তিনি আশপাশের ব্যক্তিদের জন্য বিপদ ডেকে আনেন।
গবেষক দলের অন্যতম সদস্য ড. রুথ ম্যাকনার্নে বিবিসিকে বলেন, যক্ষ্মা, সর্দিজ্বরে আক্রান্তদের তাই ভুভুজেলা বাজানোর সময় আশপাশ দেখে নিতে হবে। কারণ আনন্দ করতে গিয়ে আরেকজনের নিরানন্দের কারণ হওয়াটা সঙ্গত নয়।
: বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
0 comments:
Thanks for Comment