কবরে থাকার অভিজ্ঞতা নিতে গিয়ে...
কবরে কেমন লাগে? এ অভিজ্ঞতা লাভ করতে চেয়েছিলেন রাশিয়ার এক কম্পিউটার প্রোগ্রামার। এ জন্য নিজেই জোগাড় করেন কফিন। বাতাস চলাচলের জন্য ওই কফিনে একটা ফুটো করে পাইপ ঢোকানো হয়। মনের জোর ও ধৈর্যশক্তি পরীক্ষা করতে এক বোতল পানি, কম্বল আর মুঠোফোন নিয়ে কফিনের ভেতর ঢোকেন তিনি। তাঁরই এক বন্ধুর বাগানে খোঁড়া কবরে রাতের আঁধারে নামানো হয় ওই কফিন। পরে অন্তত আট ইঞ্চি নিচে কফিনটিকে মাটিচাপা দেওয়া হয়। ভেতর থেকে মুঠোফোনে ওই ব্যক্তি জানান, ‘ভালো আছি বন্ধু। সব ঠিক আছে।’ তাঁকে শুভরাত্রি জানিয়ে, ঘরে ফিরে গেলেন বন্ধু।
কম্পিউটার প্রোগ্রামারের (৩৫) সেই বন্ধু জানান, ‘সকালে কফিন খুলে দেখা গেল, আমার বন্ধু আর বেঁচে নেই।’ রাশিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় ব্যাগোভেসচেনস্ক শহরে এ ঘটনা ঘটে। গতকাল বুধবার ওই বন্ধুর বরাত দিয়েই আলেক্সেল লুবিনস্কি নামের এক তদন্ত কর্মকর্তা এএফপিকে এসব তথ্য জানান।
তদন্ত কর্মকর্তা লুবিনস্কির ধারণা, রাতে ঝড়োবৃষ্টির একপর্যায়ে হয়তো কফিনে বাতাস চলাচল বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এতেই এ মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। ধারণা করা হচ্ছে, ইন্টারনেটে নানা লেখা পড়েই ওই ব্যক্তি কফিনে ঢুকে কবরের অভিজ্ঞতা লাভের ব্যাপারে আগ্রহী হয়ে উঠেছিলেন। এএফপি।
কম্পিউটার প্রোগ্রামারের (৩৫) সেই বন্ধু জানান, ‘সকালে কফিন খুলে দেখা গেল, আমার বন্ধু আর বেঁচে নেই।’ রাশিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় ব্যাগোভেসচেনস্ক শহরে এ ঘটনা ঘটে। গতকাল বুধবার ওই বন্ধুর বরাত দিয়েই আলেক্সেল লুবিনস্কি নামের এক তদন্ত কর্মকর্তা এএফপিকে এসব তথ্য জানান।
তদন্ত কর্মকর্তা লুবিনস্কির ধারণা, রাতে ঝড়োবৃষ্টির একপর্যায়ে হয়তো কফিনে বাতাস চলাচল বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এতেই এ মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। ধারণা করা হচ্ছে, ইন্টারনেটে নানা লেখা পড়েই ওই ব্যক্তি কফিনে ঢুকে কবরের অভিজ্ঞতা লাভের ব্যাপারে আগ্রহী হয়ে উঠেছিলেন। এএফপি।
0 comments:
Thanks for Comment