অ্যালিয়েনের মাথার খুলি?
ঢাকা: মানুষের সঙ্গে ভিন গ্রহবাসীর সাক্ষাতের ঘটনা অনেক আগে থেকেই শুনা যাচ্ছে। তবে এসব খবর খুব বেশি পুরনো নয়। মহাবিশ্বের অন্য গ্যালাক্সিতেও জীবন থাকতে পারে বিজ্ঞানীরা এমন সম্ভাবনার কথা বলার পর পৃথিবীতে অ্যালিয়েনের আনাগোনার নানা প্রমাণ হাজির করছে মানুষ।
এতোদিন এসব খবর পাওয়া যেত ইউরোপ-ইউরেশিয়া অঞ্চলে। মেক্সিকোর বিভিন্ন অঞ্চলে মাঠের পর মাঠ জুড়ে অ্যালিয়েনের অদ্ভুত সব কাজের খবর পাওয়া যেত।
কিন্তু এবার ল্যাটিন আমেরিকার দেশ পেরুতে মমি করা দীর্ঘকায় এক মাথার খুলি পাওয়া গেছে। আর এই খুলিকে অ্যালিয়েনের খুলি বলে দাবি করছেন অনেক নৃবিজ্ঞানী।
বিরাটকায় এই খুলিটি লম্বায় ৫০ সেন্টিমিটার যা মানুষের মাথার খুলির স্বাভাবিক উচ্চতার চেয়ে অনেক বেশি। আর তাই এই উচ্চতা ধাঁধার মধ্যে ফেলে দিয়েছে নৃবিজ্ঞানীদের।
পেরুর দক্ষিণের কুইসপিকাঞ্চি প্রদেশের আন্ধাইলাস শহরে এই খুলি পাওয়া গেছে। প্রিভাদো রিতোস আন্দিনোস জাদুঘরের কর্মকর্তা রেনতো দাভিলা রিকুয়েলমে খুলিসহ মোট দু’টি কঙ্কাল উদ্ধার করেছেন।
রিকুয়েলমে জানান, এই খুলির চোখগহ্বরের আয়তন সাধারণ মানুষের চোখগহ্বরের চেয়ে অনেক বেশি।
খুলিটিতে একটি নরম খাঁজ রয়েছে। একে বলা হয় ফন্টেলা। এক বছর বয়সী শিশুদের মাথার খুলিতে এটি থাকে। কিন্তু খুলির সঙ্গে যে দুইটি বড় মাড়ির হাড় পাওয়া গেছে তাতে প্রমাণ হয় কঙ্কালটি বয়স্ক কারো। কারণ এরকম মাড়ি কেবল বয়স্কদেরই থাকে।
স্পেন এবং রাশিয়া থেকে তিনজন নৃবিজ্ঞানী গত সপ্তাহেই জাদুঘরে এসে পৌঁছেছেন বলে জানিয়েছেন রিকুয়েলমে।
তিনি আরও জানান, খুলিটি যে কোনো মানুষের নয় সে ব্যাপারে বিজ্ঞানীরা সবাই একমত।
তবে খুলিটির ডান চোখের কোটর থেকে প্রাপ্ত নমুনা ডিএনএ পরীক্ষার কাজে সাহায্য করবে। এই পরীক্ষা করলেই এটি মানুষ না ভিনগ্রহবাসী সেই বিতর্কের অবসান ঘটবে বলে আশা করছেন রিকুয়েলমে।
ঘটনাস্থল থেকে দ্বিতীয় আরেকটি মমি করা কঙ্কাল পাওয়া গেছে। তবে সেটি অসম্পূর্ণ এবং মাত্র ত্রিশ সেন্টিমিটার লম্বা। খুলিটির পুরো অংশজুড়েই প্লাকেন্টা নামের এক প্রকার বিষাক্ত পদার্থ লেপ্টে আছে।
এতোদিন এসব খবর পাওয়া যেত ইউরোপ-ইউরেশিয়া অঞ্চলে। মেক্সিকোর বিভিন্ন অঞ্চলে মাঠের পর মাঠ জুড়ে অ্যালিয়েনের অদ্ভুত সব কাজের খবর পাওয়া যেত।
কিন্তু এবার ল্যাটিন আমেরিকার দেশ পেরুতে মমি করা দীর্ঘকায় এক মাথার খুলি পাওয়া গেছে। আর এই খুলিকে অ্যালিয়েনের খুলি বলে দাবি করছেন অনেক নৃবিজ্ঞানী।
বিরাটকায় এই খুলিটি লম্বায় ৫০ সেন্টিমিটার যা মানুষের মাথার খুলির স্বাভাবিক উচ্চতার চেয়ে অনেক বেশি। আর তাই এই উচ্চতা ধাঁধার মধ্যে ফেলে দিয়েছে নৃবিজ্ঞানীদের।
পেরুর দক্ষিণের কুইসপিকাঞ্চি প্রদেশের আন্ধাইলাস শহরে এই খুলি পাওয়া গেছে। প্রিভাদো রিতোস আন্দিনোস জাদুঘরের কর্মকর্তা রেনতো দাভিলা রিকুয়েলমে খুলিসহ মোট দু’টি কঙ্কাল উদ্ধার করেছেন।
রিকুয়েলমে জানান, এই খুলির চোখগহ্বরের আয়তন সাধারণ মানুষের চোখগহ্বরের চেয়ে অনেক বেশি।
খুলিটিতে একটি নরম খাঁজ রয়েছে। একে বলা হয় ফন্টেলা। এক বছর বয়সী শিশুদের মাথার খুলিতে এটি থাকে। কিন্তু খুলির সঙ্গে যে দুইটি বড় মাড়ির হাড় পাওয়া গেছে তাতে প্রমাণ হয় কঙ্কালটি বয়স্ক কারো। কারণ এরকম মাড়ি কেবল বয়স্কদেরই থাকে।
স্পেন এবং রাশিয়া থেকে তিনজন নৃবিজ্ঞানী গত সপ্তাহেই জাদুঘরে এসে পৌঁছেছেন বলে জানিয়েছেন রিকুয়েলমে।
তিনি আরও জানান, খুলিটি যে কোনো মানুষের নয় সে ব্যাপারে বিজ্ঞানীরা সবাই একমত।
তবে খুলিটির ডান চোখের কোটর থেকে প্রাপ্ত নমুনা ডিএনএ পরীক্ষার কাজে সাহায্য করবে। এই পরীক্ষা করলেই এটি মানুষ না ভিনগ্রহবাসী সেই বিতর্কের অবসান ঘটবে বলে আশা করছেন রিকুয়েলমে।
ঘটনাস্থল থেকে দ্বিতীয় আরেকটি মমি করা কঙ্কাল পাওয়া গেছে। তবে সেটি অসম্পূর্ণ এবং মাত্র ত্রিশ সেন্টিমিটার লম্বা। খুলিটির পুরো অংশজুড়েই প্লাকেন্টা নামের এক প্রকার বিষাক্ত পদার্থ লেপ্টে আছে।
0 comments:
Thanks for Comment