জীবনে একবার হলেও ধর্ষিত হচ্ছেন ২০ ভাগ মার্কিন নারী
শতকরা ২০ ভাগ মার্রী তার জীবনে একবারের জন্য হলেও ধর্ষণের শিকার হন। প্রায় ২০ ভাগ নারী জঘণ্য এ অভিজ্ঞতার মুখোমুখি না হলেও এই উদ্দেশ্যেই আক্রমণের শিকার হন। আর অন্তত ২৫ ভাগ নারী তার স্বামী বা পরিবারের কারো নিগ্রহের শিকার হন।
এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি এক মিনিটে ২৪ জন ধর্ষণ, যৌন নির্যাতন অথবা অন্য কোনোভাবে নিগ্রহের শিকার হয়ে থাকেন।
দেশটির সরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোলের (সিডিসি) চালানো এক জরিপে এসব ভয়ঙ্কর তথ্য উঠে এসেছে।
এক বছরের এই প্রতিবেদন দেখে সিডিসির কর্মকর্তারা বলেছেন, এটা ‘স্তম্ভিত’ করে দেওয়ার মত ব্যাপার।
‘ন্যাশনাল ইন্টিমেট পার্টনার অ্যান্ড সেক্সুয়াল ভায়োলেন্স’ নামে পরিচালিত এই জরিপে আরো যেসব তথ্য উঠেছে তা হলো- দেশটিতে এক বছরে ১ মিলিয়নের বেশি নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। একই সময়ে ৬ মিলিয়নের বেশি নারী নিগ্রহের শিকার হয়েছেন। এক বছরে মোট ১২ মিলিয়ন নারী ধর্ষণ, শারীরিকভাকে যৌন নির্যাতন বা অন্য যেকোনোভাবে নিগ্রহের শিকার হয়েছেন।
আর যেসব নারী এসব নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন, তারা বাকি জীবন দুর্দশাগ্রস্ত, ভারসাম্যহীন বা অস্বাভাবিক জীবন যাপন করছেন।
সিডিসি পরিচালিত ন্যাশনাল ইনজুরি প্রিভেনশন সেন্টারের ডিরেক্টর লিন্ডা ডিগাস্টাস বলেন, ‘জীবনের প্রথম দিকে যেসব মেয়ে এমন নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন, তাদের শতকরা ৮০ ভাগই আর সুস্থ জীবন-যাপন করতে পারছেন না। তারা এর ক্ষতিকর প্রভাবে সারা জীবন ভারসাম্যহীন জীবন বয়ে নিয়ে বেড়াচ্ছেন।’
তিনি বলেন, ধর্ষণের শিকার হওয়াদের মধ্যে শতকরা ৩৫ ভাগের বয়স ১৮ বছরের নিচে, যাদের অবস্থা আরো বিপদজ্জনক।
তবে সিডিসি পরিচালিত জরিপে জানা যায়, কিছু পুরুষও নির্যাতনের শিকার হয়ে থাকেন। তাদের মতে, শতকরা ৫৩ ভাগ পুরুষ ২৫ বছর বয়সের আগে কোনো না কোনোভাবে সঙ্গীর দ্বারা নির্যাতনের শিকার হয়ে থাকেন।
নির্যাতিত পুরুষদের ২৫ ভাগ তাদের বয়স ১০ বছরের নিচে থাকাকালে ধর্ষণের শিকার হয়ে থাকেন বলে জানায় সিডিসি।
Link
এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি এক মিনিটে ২৪ জন ধর্ষণ, যৌন নির্যাতন অথবা অন্য কোনোভাবে নিগ্রহের শিকার হয়ে থাকেন।
দেশটির সরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোলের (সিডিসি) চালানো এক জরিপে এসব ভয়ঙ্কর তথ্য উঠে এসেছে।
এক বছরের এই প্রতিবেদন দেখে সিডিসির কর্মকর্তারা বলেছেন, এটা ‘স্তম্ভিত’ করে দেওয়ার মত ব্যাপার।
‘ন্যাশনাল ইন্টিমেট পার্টনার অ্যান্ড সেক্সুয়াল ভায়োলেন্স’ নামে পরিচালিত এই জরিপে আরো যেসব তথ্য উঠেছে তা হলো- দেশটিতে এক বছরে ১ মিলিয়নের বেশি নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। একই সময়ে ৬ মিলিয়নের বেশি নারী নিগ্রহের শিকার হয়েছেন। এক বছরে মোট ১২ মিলিয়ন নারী ধর্ষণ, শারীরিকভাকে যৌন নির্যাতন বা অন্য যেকোনোভাবে নিগ্রহের শিকার হয়েছেন।
আর যেসব নারী এসব নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন, তারা বাকি জীবন দুর্দশাগ্রস্ত, ভারসাম্যহীন বা অস্বাভাবিক জীবন যাপন করছেন।
সিডিসি পরিচালিত ন্যাশনাল ইনজুরি প্রিভেনশন সেন্টারের ডিরেক্টর লিন্ডা ডিগাস্টাস বলেন, ‘জীবনের প্রথম দিকে যেসব মেয়ে এমন নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন, তাদের শতকরা ৮০ ভাগই আর সুস্থ জীবন-যাপন করতে পারছেন না। তারা এর ক্ষতিকর প্রভাবে সারা জীবন ভারসাম্যহীন জীবন বয়ে নিয়ে বেড়াচ্ছেন।’
তিনি বলেন, ধর্ষণের শিকার হওয়াদের মধ্যে শতকরা ৩৫ ভাগের বয়স ১৮ বছরের নিচে, যাদের অবস্থা আরো বিপদজ্জনক।
তবে সিডিসি পরিচালিত জরিপে জানা যায়, কিছু পুরুষও নির্যাতনের শিকার হয়ে থাকেন। তাদের মতে, শতকরা ৫৩ ভাগ পুরুষ ২৫ বছর বয়সের আগে কোনো না কোনোভাবে সঙ্গীর দ্বারা নির্যাতনের শিকার হয়ে থাকেন।
নির্যাতিত পুরুষদের ২৫ ভাগ তাদের বয়স ১০ বছরের নিচে থাকাকালে ধর্ষণের শিকার হয়ে থাকেন বলে জানায় সিডিসি।
Link
0 comments:
Thanks for Comment