মঙ্গা নিরসনে ২১৭ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক
ঢাকা: উত্তরাঞ্চলে মঙ্গাপীড়িত এলাকার দারিদ্র্য নিরসনে বিশ্বব্যাংক ২১৭ কোটি টাকা (২৯ দশমিক ২৯ মিলিয়ন ডলার) ঋণ দিচ্ছে বাংলাদেশকে।
‘নর্দার্ন এরিয়া রিডাকশন অব পোভার্টি ইনিশিয়েটিভ: উইমেনস ইকোনোমিক এমপাওয়ারমেন্ট প্রকল্প’ এর আওতায় এ ঋণ দেওয়া হচ্ছে।
এ ঋণের মাধ্যমে হাতে নেওয়া প্রকল্পের মাধ্যমে রংপুর, লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম, নীলফামারী ও গাইবান্ধার ১০ হাজার ৮০০ দরিদ্র নারীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। প্রশিক্ষণ শেষে এদের চাকরিও দেওয়া হবে।
রোববার পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানে এ সংক্রান্ত চুক্তি সই হয়।
বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব ইকবাল মাহমুদ ও বিশ্বব্যাংকের পক্ষের তাদের ঢাকা অফিসের কান্ট্রি ডিরেক্টর অ্যালেন গোল্ডস্টেইন ঋণ চুক্তিতে সই করেন।
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব শফিক আলম মেদেহী এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
প্রকল্পটির প্রাক্বলিত ব্যয় প্রায় ২৯৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে বিশ্বব্যাংক আইডিএ-এর মাধ্যমে নমনীয় শর্তে ২৯ দশমিক ২৯ মিলিয়ন ঋণ হিসেবে প্রদান করবে।
প্রকল্পের অবশিষ্ট ব্যয় বাংলাদেশ সরকার এবং মালিক পক্ষ ও সুবিধাভোগীরা বহন করবে। এ ঋণের ওপর ০ দশমিক ৭৫ শতাংশ হারে সার্ভিস চার্জ প্রদান করতে হবে। এ ঋণ ১০ বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ ৪০ বছরে পরিশোধযোগ্য।
এ প্রশিক্ষণের আওতায় আসতে হলে একজন নারীকে ৮ম শ্রেণী পর্যন্ত লেখাপড়া ও ১৮ বছর বয়স হতে হবে।
‘নর্দার্ন এরিয়া রিডাকশন অব পোভার্টি ইনিশিয়েটিভ: উইমেনস ইকোনোমিক এমপাওয়ারমেন্ট প্রকল্প’ এর আওতায় এ ঋণ দেওয়া হচ্ছে।
এ ঋণের মাধ্যমে হাতে নেওয়া প্রকল্পের মাধ্যমে রংপুর, লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম, নীলফামারী ও গাইবান্ধার ১০ হাজার ৮০০ দরিদ্র নারীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। প্রশিক্ষণ শেষে এদের চাকরিও দেওয়া হবে।
রোববার পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানে এ সংক্রান্ত চুক্তি সই হয়।
বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব ইকবাল মাহমুদ ও বিশ্বব্যাংকের পক্ষের তাদের ঢাকা অফিসের কান্ট্রি ডিরেক্টর অ্যালেন গোল্ডস্টেইন ঋণ চুক্তিতে সই করেন।
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব শফিক আলম মেদেহী এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
প্রকল্পটির প্রাক্বলিত ব্যয় প্রায় ২৯৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে বিশ্বব্যাংক আইডিএ-এর মাধ্যমে নমনীয় শর্তে ২৯ দশমিক ২৯ মিলিয়ন ঋণ হিসেবে প্রদান করবে।
প্রকল্পের অবশিষ্ট ব্যয় বাংলাদেশ সরকার এবং মালিক পক্ষ ও সুবিধাভোগীরা বহন করবে। এ ঋণের ওপর ০ দশমিক ৭৫ শতাংশ হারে সার্ভিস চার্জ প্রদান করতে হবে। এ ঋণ ১০ বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ ৪০ বছরে পরিশোধযোগ্য।
এ প্রশিক্ষণের আওতায় আসতে হলে একজন নারীকে ৮ম শ্রেণী পর্যন্ত লেখাপড়া ও ১৮ বছর বয়স হতে হবে।
0 comments:
Thanks for Comment