অফিসে যেতে দেরি নয়
প্রতিদিন অফিসে পৌঁছাতে দেরি হয়। একেক দিন একেক কারণ। এদিকে উপস্থিতির খাতায় দেরির কারণে লাল দাগ পড়ে যাচ্ছে। মাস শেষে অফিস থেকে জানিয়ে দেওয়া হলো কত দিন দেরি। এবারও বসের রাগী মুখটা আবার দেখতে হলো। যদি এই পরিস্থিতিতে পড়তে না চান তাহলে অফিসে যেতে কেন দেরি হচ্ছে, তা আগে ভাবুন। এরপর নিন শুধু মানসিক প্রস্তুতি। ঠিকমতো মানসিক প্রস্তুতি থাকলে দেখবেন, নির্ধারিত সময়ের আগেই পৌঁছে যাচ্ছেন অফিসে। এমনটাই মনে করেন গ্রো এন এক্সেলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এম জুলফিকার হোসেন। কীভাবে অফিসে আগে পৌঁছানো সম্ভব, সে বিষয়ে তিনি বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছেন।
অফিসে সঠিক সময়ে যেতে ঘুম থেকে তাড়াতাড়ি উঠতে হবে। এ জন্য রাতে ঘুমিয়ে পড়ুন আগেভাগেই। ঘুমের আগে চা, কফি পরিহার করুন। নতুবা ঘুমের ব্যাঘাত ঘটতে পারে।
যাঁদের ভোরে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস নেই, তাঁরা হুট করে এক দিনেই অভ্যাস করার চেষ্টা করবেন না। বরং প্রতিদিন একটু একটু করে ভোরে ঘুম থেকে ওঠার চর্চা করুন। নতুবা হঠাৎ করে শুরু করলে তন্দ্রাচ্ছন্নতায় সারা দিনের কাজ মাটি হবে।
আপনার ঘড়ির সময়টি সঠিক সময় অনুসরণ করছে কি না, পরখ করে নিতে ভুলে যাবেন না। সঠিক সময়ের চেয়ে ১০ মিনিট এগিয়ে রাখলে প্রতিযোগিতাময় পৃথিবীতে আপনি এগিয়ে গেলেন কিছুটা সময়।
সব কাজ গুছিয়ে করার চেষ্টা করতে হবে। অফিসের প্রয়োজনীয় অনুষঙ্গ যেমন: নোটবুক, ল্যাপটপ, কলম, পরিচয়পত্র, ফাইলপত্র ইত্যাদি রাতেই ব্যাগে গুছিয়ে নিন। ঘড়ি, মানিব্যাগ, মুঠোফোন রাখুন হাতের কাছে। পরদিন কোন পোশাক, জুতা ও মোজা পরবেন তা আগেই গুছিয়ে রাখুন।
নারীদের সংসার-অফিস দুটোই সামলাতে হয়। তাঁরা রাতের সময়টা কাজে লাগাতে পারেন। সকালের নাশতা তৈরি করে রেখে দিতে পারেন রাতেই। পাশাপাশি বাচ্চাদের পোশাক, ব্যাগ, বই, খাতা রাতেই গুছিয়ে রাখুন।
বন্ধুবান্ধব ও পরিবার-পরিজন নিয়েই আমাদের জীবনের যত আয়োজন। তাঁদেরও সময় দিতে হবে। তাঁদের নিয়ে কোথাও বেড়াতে যাওয়া বা বাড়িতে কোনো আয়োজন করতে চাইলে পরিকল্পনাটি যেন হয় ছুটির দিনে। আর আয়োজনের পরদিনটিও ছুটির দিন হয় কি না সেদিকে খেয়াল রাখুন। তাহলে তড়িঘড়ি করে ঘুম থেকে ওঠার তাড়া থাকবে না।
এ ছাড়া রাতে ঘুমানোর আগে ঘড়ি, মুঠোফোন কিংবা ল্যাপটপ সঠিক সময়ে অ্যালার্ম দিতে ভুলবেন না। অ্যালার্ম দেওয়ার সময় সকাল (এএম) ও দুপুর (পিএম)-এ যেন গন্ডগোল না হয়। অবশ্যই একবার নয়, অ্যালার্ম যেন কমপক্ষে তিনবার বাজে, সে ব্যাপারে সুনিশ্চিত হোন।
সকালে ঘুম থেকে উঠে ব্রাশ করা, তৈরি হওয়া, সকালের নাশতা করা ও বের হওয়ার মতো প্রস্তুতির ক্ষেত্রে চেষ্টা করুন ৩০ মিনিট এগিয়ে থাকতে। তাহলে হঠাৎ কোনো সমস্যা হলে সময়টা পুষিয়ে যাবে।
দূরত্ব ও যানজটের পরিস্থিতি বুঝে বাসা থেকে তাড়াতাড়ি বেরিয়ে পড়ুন। যানজট, যানবাহনের সমস্যা নিত্যদিনের। ফলে এগুলো দেরি হওয়ার কোনো অজুহাত হতে পারে না।
সুত্রঃ প্রথম আলো
অফিসে সঠিক সময়ে যেতে ঘুম থেকে তাড়াতাড়ি উঠতে হবে। এ জন্য রাতে ঘুমিয়ে পড়ুন আগেভাগেই। ঘুমের আগে চা, কফি পরিহার করুন। নতুবা ঘুমের ব্যাঘাত ঘটতে পারে।
যাঁদের ভোরে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস নেই, তাঁরা হুট করে এক দিনেই অভ্যাস করার চেষ্টা করবেন না। বরং প্রতিদিন একটু একটু করে ভোরে ঘুম থেকে ওঠার চর্চা করুন। নতুবা হঠাৎ করে শুরু করলে তন্দ্রাচ্ছন্নতায় সারা দিনের কাজ মাটি হবে।
আপনার ঘড়ির সময়টি সঠিক সময় অনুসরণ করছে কি না, পরখ করে নিতে ভুলে যাবেন না। সঠিক সময়ের চেয়ে ১০ মিনিট এগিয়ে রাখলে প্রতিযোগিতাময় পৃথিবীতে আপনি এগিয়ে গেলেন কিছুটা সময়।
সব কাজ গুছিয়ে করার চেষ্টা করতে হবে। অফিসের প্রয়োজনীয় অনুষঙ্গ যেমন: নোটবুক, ল্যাপটপ, কলম, পরিচয়পত্র, ফাইলপত্র ইত্যাদি রাতেই ব্যাগে গুছিয়ে নিন। ঘড়ি, মানিব্যাগ, মুঠোফোন রাখুন হাতের কাছে। পরদিন কোন পোশাক, জুতা ও মোজা পরবেন তা আগেই গুছিয়ে রাখুন।
নারীদের সংসার-অফিস দুটোই সামলাতে হয়। তাঁরা রাতের সময়টা কাজে লাগাতে পারেন। সকালের নাশতা তৈরি করে রেখে দিতে পারেন রাতেই। পাশাপাশি বাচ্চাদের পোশাক, ব্যাগ, বই, খাতা রাতেই গুছিয়ে রাখুন।
বন্ধুবান্ধব ও পরিবার-পরিজন নিয়েই আমাদের জীবনের যত আয়োজন। তাঁদেরও সময় দিতে হবে। তাঁদের নিয়ে কোথাও বেড়াতে যাওয়া বা বাড়িতে কোনো আয়োজন করতে চাইলে পরিকল্পনাটি যেন হয় ছুটির দিনে। আর আয়োজনের পরদিনটিও ছুটির দিন হয় কি না সেদিকে খেয়াল রাখুন। তাহলে তড়িঘড়ি করে ঘুম থেকে ওঠার তাড়া থাকবে না।
এ ছাড়া রাতে ঘুমানোর আগে ঘড়ি, মুঠোফোন কিংবা ল্যাপটপ সঠিক সময়ে অ্যালার্ম দিতে ভুলবেন না। অ্যালার্ম দেওয়ার সময় সকাল (এএম) ও দুপুর (পিএম)-এ যেন গন্ডগোল না হয়। অবশ্যই একবার নয়, অ্যালার্ম যেন কমপক্ষে তিনবার বাজে, সে ব্যাপারে সুনিশ্চিত হোন।
সকালে ঘুম থেকে উঠে ব্রাশ করা, তৈরি হওয়া, সকালের নাশতা করা ও বের হওয়ার মতো প্রস্তুতির ক্ষেত্রে চেষ্টা করুন ৩০ মিনিট এগিয়ে থাকতে। তাহলে হঠাৎ কোনো সমস্যা হলে সময়টা পুষিয়ে যাবে।
দূরত্ব ও যানজটের পরিস্থিতি বুঝে বাসা থেকে তাড়াতাড়ি বেরিয়ে পড়ুন। যানজট, যানবাহনের সমস্যা নিত্যদিনের। ফলে এগুলো দেরি হওয়ার কোনো অজুহাত হতে পারে না।
সুত্রঃ প্রথম আলো
0 comments:
Thanks for Comment