কথা বলুন,কমবে বিষন্নতা
নাগরিক জীবনযাত্রায় প্রতিনিয়ত বিষন্নতা গ্রাস করে আমাদের। অনেক সময় এই পরিস্থিতি থেকে বের হওয়া উপায় খুঁজে পাই না আমরা।কিন্তু আমরা জানি কি মনের কথা মনে না রেখে দু-একজনের সাথে শেয়ার করলে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিতে পারব আমরা এই বিষন্নতাকে।সম্প্রতি কগনেটিভ বিহ্যাভেরিয়াল থেরাপি (সিবিটি) বা টকিং থেরাপি বিষণ্নতা কমাবে বলে দাবি করেছেন গবেষকরা। পরিবর্তন ।
তারা বলছেন, বিষণ্নতায় আক্রান্ত যেসব মানুষের ক্ষেত্রে প্রচলিত চিকিৎসা পদ্ধতি ব্যর্থ, তাদের বিষণ্নতা কমাতে সিবিটি বা টকিং থেরাপি কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারে। উল্লেখ্য, সিবিটি থেরাপিতে কথা বলে রোগ সম্পর্কে রোগীর দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিবর্তন আনার চেষ্টা করা হয়, যাতে তারা নিজেদের অসুস্থতা সম্পর্কে নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গির সমন্বয় এবং জীবনযাপন পদ্ধতিতে পরিবর্তন । আনতে পারে।
গবেষণা প্রতিবেদনটি বিখ্যাত ল্যানচেট জার্নালে প্রকাশিত হয়। এতে বলা হয়, যারা চিকিৎসকদের কাছে প্রচলিত চিকিৎসা গ্রহণ করছেনথ এ পদ্ধতি তাদের জন্য আরও কার্যকর হতে পারে। স্কটিশ গবেষকরা ব্রিস্টলের ৪৬৯ রোগীর ওপর এক বছর লক্ষ্য রাখেন। তাদের মধ্যে একটি দলকে চিকিৎসকরা প্রচলিত নিয়মে বিষণ্নতা দূর করার চিকিৎসা দিচ্ছিলেন। আরেকটি দলকে টকিং থেরাপির মাধ্যমে চিকিৎসা দেওয়া হয়। ৬ মাস পর গবেষকরা দেখতে পান টকিং থেরাপি নেওয়া রোগীদের ৪৬ শতাংশের মধ্যে বিষণ্নতার লক্ষণগুলো ৫০ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। অন্যদিকে স্বাভাবিকভাবে চিকিৎসা নেওয়া দলটির শতকরা মাত্র ২২ জনের ক্ষেত্রে বিষণ্নতা হ্রাসের হার ৫০ শতাংশ।
এ বিষয়ে গবেষক ড. নিকোলা উইলিস বলেন, যাদের ক্ষেত্রে প্রচলিত চিকিৎসা কাজ করছিল না তাদের ক্ষেত্রে টকিং থেরাপি অধিক কার্যকর, সবার ক্ষেত্রে নয়।
তারা বলছেন, বিষণ্নতায় আক্রান্ত যেসব মানুষের ক্ষেত্রে প্রচলিত চিকিৎসা পদ্ধতি ব্যর্থ, তাদের বিষণ্নতা কমাতে সিবিটি বা টকিং থেরাপি কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারে। উল্লেখ্য, সিবিটি থেরাপিতে কথা বলে রোগ সম্পর্কে রোগীর দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিবর্তন আনার চেষ্টা করা হয়, যাতে তারা নিজেদের অসুস্থতা সম্পর্কে নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গির সমন্বয় এবং জীবনযাপন পদ্ধতিতে পরিবর্তন । আনতে পারে।
গবেষণা প্রতিবেদনটি বিখ্যাত ল্যানচেট জার্নালে প্রকাশিত হয়। এতে বলা হয়, যারা চিকিৎসকদের কাছে প্রচলিত চিকিৎসা গ্রহণ করছেনথ এ পদ্ধতি তাদের জন্য আরও কার্যকর হতে পারে। স্কটিশ গবেষকরা ব্রিস্টলের ৪৬৯ রোগীর ওপর এক বছর লক্ষ্য রাখেন। তাদের মধ্যে একটি দলকে চিকিৎসকরা প্রচলিত নিয়মে বিষণ্নতা দূর করার চিকিৎসা দিচ্ছিলেন। আরেকটি দলকে টকিং থেরাপির মাধ্যমে চিকিৎসা দেওয়া হয়। ৬ মাস পর গবেষকরা দেখতে পান টকিং থেরাপি নেওয়া রোগীদের ৪৬ শতাংশের মধ্যে বিষণ্নতার লক্ষণগুলো ৫০ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। অন্যদিকে স্বাভাবিকভাবে চিকিৎসা নেওয়া দলটির শতকরা মাত্র ২২ জনের ক্ষেত্রে বিষণ্নতা হ্রাসের হার ৫০ শতাংশ।
এ বিষয়ে গবেষক ড. নিকোলা উইলিস বলেন, যাদের ক্ষেত্রে প্রচলিত চিকিৎসা কাজ করছিল না তাদের ক্ষেত্রে টকিং থেরাপি অধিক কার্যকর, সবার ক্ষেত্রে নয়।
0 comments:
Thanks for Comment