উইন্ডোজের কিছু জনপ্রিয় ইউটিলিটি প্রোগ্রাম
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম বিশ্বব্যাপীই জনপ্রিয়। বাংলাদেশেও সিংহভাগ কম্পিউটার ব্যবহারকারী উইন্ডোজের উপরেই নির্ভর করে থাকে। উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে বিল্ট-ইন অনেকগুলো প্রোগ্রামই রয়েছে, যেগুলো অনেক সময়ে ব্যবহারকারীর সব চাহিদা পূরণে সক্ষম নয়। এসব প্রোগ্রামে আরও বাড়তি ফিচার দাবী করে থাকে ব্যবহারকারীরা। আর তার জন্য রয়েছে কিছু থার্ডপার্টি প্রোগ্রাম। এই ধরনের কিছু প্রোগ্রামের খবর জানাচ্ছেন তরিকুর রহমান সজীব
সারা বিশ্বের মতো আমাদের বাংলাদেশেও উইন্ডোজ পিসিই ব্যবহার করে থাকে বেশিরভাগ মানুষ। উইন্ডোজের অপারেটিং সিস্টেমগুলো যথেষ্টই ব্যবহারবান্ধব। বিশেষ করে উইন্ডোজ এক্সপি'র পরবর্তী সংস্করণগুলোতে বিল্ট-ইন প্রোগ্রামগুলো তৈরি করা হয়েছে সহজে ব্যবহারের উপযোগী করেই। এরপরেও এসব বিল্ট-ইন প্রোগ্রামের বিকল্প হিসেবে পাওয়া যায় বিভিন্ন থার্ড পার্টি প্রোগ্রাম, যেগুলো উইন্ডোজ আপনার কাজের গতি বাড়িয়ে দিতে পারে অনেকটাই। এই রকম ১০টি ইউটিলিটি প্রোগ্রামের কথা তুলে ধরা হলো এই লেখায়।
টেরাকপি
উইন্ডোজ ৮-এ এসে প্রথম উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে যুক্ত হয়েছে ফাইল কপিতে নতুন ফিচার—একটি একটি করে কপি কমান্ড শেষ করা। এর আগ পর্যন্ত একাধিক কপি কমান্ড একসাথে প্রদান করলে সবগুলো একসাথে চলতে গিয়ে সবগুলো কপি প্রসেস ধীরগতির হয়ে পড়ত। এই সমস্যার সমাধানে রয়েছে টেরাকপি। এটি একটি একটি করে কপি কমান্ডের কাজ শেষ করে। চাইলে আগের কপিটি সাময়িকভাবে বন্ধ করে নতুন কপি কমান্ড শেষ করে নিতে পারেন। শুধু তাই নয়, কোনো কপি ঠিকভাবে হয়েছে কি না, সেটিও জানিয়ে দেবে টেরাকপি। এতে কপির গতিও একটু বেশিই থাকে। ডাউনলোড লিংক http://codesector.com/teracopy।
ফেন্সেস
ডেস্কটপকে সাজিয়ে-গুছিয়ে রাখার প্রতি মনোযোগ থাকে অনেকেরই। তবে নানা রকম ফাইল, ফোল্ডার, শর্টকাট কিংবা আইকনের ভিড়ে ডেস্কটপকে পরিচ্ছন্ন রাখা বা গুছিয়ে রাখা মুশকিল বটে। এই সমস্যা নিয়ে যারা ভাবিত, তাদের জন্য সমাধান হতে পারে ফেন্সেস। এটি বিভিন্ন ধরনের আইকন বা ফাইলকে বিভিন্ন শ্রেণীতে বিভক্ত করে রাখার সুযোগ যেমন করে দেয়, তেমনি এটি নিজে থেকেই আইকনগুলোকে শ্রেণীবিভক্ত করে দিতে পারে। ডেস্কটপকে নিজের মনের মতো করে সাজাতে ফেন্সেস-এর বিকল্প খুঁজে পাওয়া মুশকিল। এর ডাউনলোড লিংক www.stardock.com/products/fences।
বিনস
ম্যাক ওএসএক্স-এর ডকিং ফিচারটি পছন্দ অনেকেরই। তবে উইন্ডোজে বিল্ট-ইন হিসেবে ডকিং সুবিধা নেই। উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের এই সুবিধা প্রদান করতেই রয়েছে বিনস। এটি ইন্সটল করা থাকলে যেকোনো প্রোগ্রাম যুক্ত করা যাবে টাস্কবারে। ফলে বিন থেকে যেকোনো প্রোগ্রাম চালু করা যায়। শুধু তাই নয়, টাস্কবারকে সাজিয়ে গুছিয়ে রাখতেও এই প্রোগ্রামটি অনন্য। প্রোগ্রামের পাশাপাশি ফাইল কিংবা ফোল্ডারকেও যুক্ত করা যাবে টাস্কবারে। অর্থাত্ উইন্ডোজের টাস্কবারকে সম্পূর্ণ নতুন করে সাজিয়ে নিতে পারবেন বিনস ব্যবহার করে। ডাউনলোড লিংক http://www.1upindustries.com/bins।
কিউটিট্যাববার
উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার ব্যবহার করেই আমাদের পিসি ব্রাউজ করতে হয়। তবে ফাইল ব্রাউজ করার জন্য রয়েছে চমত্কার একটি ইউটিলিটি প্রোগ্রাম 'কিউটিট্যাববার'। উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার যেসব সুবিধা রয়েছে, তার বাইরেও বাড়তি কিছু ফিচার রয়েছে এতে। ফোল্ডার পাথ কপি করা, কাস্টম কিবোর্ড শর্টকাট তৈরি করার মতো বাড়তি সুবিধাগুলো নিঃসন্দেহে কাজের গতিকে বাড়িয়ে দিতে সক্ষম। এর ডাউনলোড লিংক sourceforge.net/projects/qttabbar।
প্রোসেস ম্যানেজার
কোনো কোনো সময় প্রোগ্রাম বন্ধ করার জন্য আমাদের দ্বারস্থ হতে হয় টাস্ক ম্যানেজারের। তবে প্রসেস ম্যানেজার ব্যবহার করেও চালু প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করে ফেলা যায়। প্রসেস ম্যানেজার ব্যবহার করে যেকোনো প্রোগ্রাম হাইড করা বা বন্ধ করে দেওয়া যায়। এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে এর জন্য আলাদা করে টাস্ক ম্যানেজার চালু করতে হয় না। ডাউনলোড লিংক sourceforge.net/projects/processpriority।
জাম্পলিস্ট এক্সটেন্ডার
বিভিন্ন কাজ দ্রুত করার জন্য জাম্পলিস্ট ব্যবহার করে থাকেন অনেকেই। তবে উইন্ডোজের বিল্ট-ইন জাম্পলিস্টে অপশন খুব সীমিত। এ ক্ষেত্রে বাড়তি সুবিধা প্রদান করতে পারে জাম্পলিস্ট এক্সটেন্ডার। এখানে যেকোনো প্রোগ্রাম যুক্ত করার পাশাপাশি তার জন্য কিবোর্ড শর্টকাট কিংবা রান কমান্ড বা অটোহটকি কমান্ডও যুক্ত করা যাবে। code.google.com/p/jumplist-extender লিংকে এটি ডাউনলোড করা যাবে।
ওপেন উইথ এনহ্যান্সড
বিভিন্ন ধরনের ফাইল খোলার জন্য রয়েছে বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার। উইন্ডোজে যেকোনো ফাইলের উপর মাউসের ডান বাটন ক্লিক করলে কনটেক্স মেন্যুতে open with অপশনটি আসে। সেখানে সেই ফাইল খোলার উপযোগী সফটওয়্যার প্রদর্শন করা হয়। তবে এ ক্ষেত্রে পিসিতে ইন্সটল করা সফটওয়্যারই কেবল প্রদর্শন করে। তবে ওপেন উইথ অ্যানহ্যান্সড প্রোগ্রামটি ইন্টারনেট ঘেটে এমন প্রোগ্রামও আপনাকে জানাবে, যা আপনার পিসিতে ইন্সটল করা নেই। যাদের বিভিন্ন জানা-অজানা এক্সটেনশনের ফাইল নিয়ে কাজ করতে হয়, তাদের জন্য এটি খুবই কাজে দেবে। এর ডাউনলোড লিংক extensions.frieger.com/download.php।
এক্সএনভিউ শেল এক্সটেনশন
ছবির প্রিভিউয়ের জন্য থাম্বনেইল ভিউ করে যারা রাখতে চান না, বা প্রিভিউ প্যানকে সবসময় চালু রাখতে চান না, তাদের জন্য রয়েছে এক্সএনভিউ সেল এক্সটেনশন। যেকোনো ছবিতে ক্লিক করলে এই ইউটিলিটি প্রোগ্রামটি ছবির প্রিভিউ যেমন দেখাবে, তেমনি ছবি সম্পাদনা করা কিংবা ওয়ালপেপার হিসেবে নির্বাচন করার অপশনও দেখাবে। ডাউনলোড লিংক goo.gl/XGlEK।
মিনি বিন
যেকোনো ফাইল ডিলিট করলে উইন্ডোজে সেগুলোর স্থান হয় রিসাইকেল বিনে। তবে ডেস্কটপকে যারা পরিচ্ছন্ন এবং আইকনমুক্ত রাখতে চান, তাদের জন্য রিসাইকেল বিন কিছুটা অস্বস্তির বিষয় হতে পারে। এ ক্ষেত্রে আপনাকে সাহায্য করতে পারে মিনিবিন। এটি রিসাইকেল বিনকে স্থান করে দেবে সিস্টেম ট্রেতে। ওখানে মিনি বিনের আইকনে ক্লিক করে সহজেই রিসাইকেল বিন ফাঁকা করতে পারবেন কিংবা রিসাইকেল বিনের অপশনগুলোকে কনফিগার করতে পারবেন। ডাউনলোড লিংক goo.gl/BtBd1 ।
মেন্যু আনইন্সটলার
উইন্ডোজে ইন্সটল করা বিভিন্ন সফটওয়্যার বা অ্যাপ্লিকেশন দূর করার জন্য রয়েছে উইন্ডোজের নিজস্ব আনইন্সটলার। উইন্ডোজের কন্ট্রোল প্যানেল থেকে Add/Remove Programs-এ গিয়ে সেখান থেকে ইন্সটল করা যেকোনো সফটওয়্যার বা প্রোগ্রাম আনইন্সটল করা যায়। তবে যারা কন্ট্রোল প্যানেল ঘুরে প্রোগ্রাম আনইন্সটল করাকে একটা দীর্ঘ প্রক্রিয়া মনে করেন, তাদের জন্য রয়েছে মেন্যু আনইন্সটলার। এটি পিসিতে ইন্সটল করা থাকলে স্টার্ট মেন্যুতে যেকোনো প্রোগ্রামের কনটেক্সট মেন্যুতেই পাওয়া যাবে আনইন্সটল করার অপশন। sites.google.com/site/leizersoftware/home লিংক থেকে ডাউনলোড করা যাবে এটি।
See more....
সারা বিশ্বের মতো আমাদের বাংলাদেশেও উইন্ডোজ পিসিই ব্যবহার করে থাকে বেশিরভাগ মানুষ। উইন্ডোজের অপারেটিং সিস্টেমগুলো যথেষ্টই ব্যবহারবান্ধব। বিশেষ করে উইন্ডোজ এক্সপি'র পরবর্তী সংস্করণগুলোতে বিল্ট-ইন প্রোগ্রামগুলো তৈরি করা হয়েছে সহজে ব্যবহারের উপযোগী করেই। এরপরেও এসব বিল্ট-ইন প্রোগ্রামের বিকল্প হিসেবে পাওয়া যায় বিভিন্ন থার্ড পার্টি প্রোগ্রাম, যেগুলো উইন্ডোজ আপনার কাজের গতি বাড়িয়ে দিতে পারে অনেকটাই। এই রকম ১০টি ইউটিলিটি প্রোগ্রামের কথা তুলে ধরা হলো এই লেখায়।
টেরাকপি
উইন্ডোজ ৮-এ এসে প্রথম উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে যুক্ত হয়েছে ফাইল কপিতে নতুন ফিচার—একটি একটি করে কপি কমান্ড শেষ করা। এর আগ পর্যন্ত একাধিক কপি কমান্ড একসাথে প্রদান করলে সবগুলো একসাথে চলতে গিয়ে সবগুলো কপি প্রসেস ধীরগতির হয়ে পড়ত। এই সমস্যার সমাধানে রয়েছে টেরাকপি। এটি একটি একটি করে কপি কমান্ডের কাজ শেষ করে। চাইলে আগের কপিটি সাময়িকভাবে বন্ধ করে নতুন কপি কমান্ড শেষ করে নিতে পারেন। শুধু তাই নয়, কোনো কপি ঠিকভাবে হয়েছে কি না, সেটিও জানিয়ে দেবে টেরাকপি। এতে কপির গতিও একটু বেশিই থাকে। ডাউনলোড লিংক http://codesector.com/teracopy।
ফেন্সেস
ডেস্কটপকে সাজিয়ে-গুছিয়ে রাখার প্রতি মনোযোগ থাকে অনেকেরই। তবে নানা রকম ফাইল, ফোল্ডার, শর্টকাট কিংবা আইকনের ভিড়ে ডেস্কটপকে পরিচ্ছন্ন রাখা বা গুছিয়ে রাখা মুশকিল বটে। এই সমস্যা নিয়ে যারা ভাবিত, তাদের জন্য সমাধান হতে পারে ফেন্সেস। এটি বিভিন্ন ধরনের আইকন বা ফাইলকে বিভিন্ন শ্রেণীতে বিভক্ত করে রাখার সুযোগ যেমন করে দেয়, তেমনি এটি নিজে থেকেই আইকনগুলোকে শ্রেণীবিভক্ত করে দিতে পারে। ডেস্কটপকে নিজের মনের মতো করে সাজাতে ফেন্সেস-এর বিকল্প খুঁজে পাওয়া মুশকিল। এর ডাউনলোড লিংক www.stardock.com/products/fences।
বিনস
ম্যাক ওএসএক্স-এর ডকিং ফিচারটি পছন্দ অনেকেরই। তবে উইন্ডোজে বিল্ট-ইন হিসেবে ডকিং সুবিধা নেই। উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের এই সুবিধা প্রদান করতেই রয়েছে বিনস। এটি ইন্সটল করা থাকলে যেকোনো প্রোগ্রাম যুক্ত করা যাবে টাস্কবারে। ফলে বিন থেকে যেকোনো প্রোগ্রাম চালু করা যায়। শুধু তাই নয়, টাস্কবারকে সাজিয়ে গুছিয়ে রাখতেও এই প্রোগ্রামটি অনন্য। প্রোগ্রামের পাশাপাশি ফাইল কিংবা ফোল্ডারকেও যুক্ত করা যাবে টাস্কবারে। অর্থাত্ উইন্ডোজের টাস্কবারকে সম্পূর্ণ নতুন করে সাজিয়ে নিতে পারবেন বিনস ব্যবহার করে। ডাউনলোড লিংক http://www.1upindustries.com/bins।
কিউটিট্যাববার
উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার ব্যবহার করেই আমাদের পিসি ব্রাউজ করতে হয়। তবে ফাইল ব্রাউজ করার জন্য রয়েছে চমত্কার একটি ইউটিলিটি প্রোগ্রাম 'কিউটিট্যাববার'। উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার যেসব সুবিধা রয়েছে, তার বাইরেও বাড়তি কিছু ফিচার রয়েছে এতে। ফোল্ডার পাথ কপি করা, কাস্টম কিবোর্ড শর্টকাট তৈরি করার মতো বাড়তি সুবিধাগুলো নিঃসন্দেহে কাজের গতিকে বাড়িয়ে দিতে সক্ষম। এর ডাউনলোড লিংক sourceforge.net/projects/qttabbar।
প্রোসেস ম্যানেজার
কোনো কোনো সময় প্রোগ্রাম বন্ধ করার জন্য আমাদের দ্বারস্থ হতে হয় টাস্ক ম্যানেজারের। তবে প্রসেস ম্যানেজার ব্যবহার করেও চালু প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করে ফেলা যায়। প্রসেস ম্যানেজার ব্যবহার করে যেকোনো প্রোগ্রাম হাইড করা বা বন্ধ করে দেওয়া যায়। এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে এর জন্য আলাদা করে টাস্ক ম্যানেজার চালু করতে হয় না। ডাউনলোড লিংক sourceforge.net/projects/processpriority।
জাম্পলিস্ট এক্সটেন্ডার
বিভিন্ন কাজ দ্রুত করার জন্য জাম্পলিস্ট ব্যবহার করে থাকেন অনেকেই। তবে উইন্ডোজের বিল্ট-ইন জাম্পলিস্টে অপশন খুব সীমিত। এ ক্ষেত্রে বাড়তি সুবিধা প্রদান করতে পারে জাম্পলিস্ট এক্সটেন্ডার। এখানে যেকোনো প্রোগ্রাম যুক্ত করার পাশাপাশি তার জন্য কিবোর্ড শর্টকাট কিংবা রান কমান্ড বা অটোহটকি কমান্ডও যুক্ত করা যাবে। code.google.com/p/jumplist-extender লিংকে এটি ডাউনলোড করা যাবে।
ওপেন উইথ এনহ্যান্সড
বিভিন্ন ধরনের ফাইল খোলার জন্য রয়েছে বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার। উইন্ডোজে যেকোনো ফাইলের উপর মাউসের ডান বাটন ক্লিক করলে কনটেক্স মেন্যুতে open with অপশনটি আসে। সেখানে সেই ফাইল খোলার উপযোগী সফটওয়্যার প্রদর্শন করা হয়। তবে এ ক্ষেত্রে পিসিতে ইন্সটল করা সফটওয়্যারই কেবল প্রদর্শন করে। তবে ওপেন উইথ অ্যানহ্যান্সড প্রোগ্রামটি ইন্টারনেট ঘেটে এমন প্রোগ্রামও আপনাকে জানাবে, যা আপনার পিসিতে ইন্সটল করা নেই। যাদের বিভিন্ন জানা-অজানা এক্সটেনশনের ফাইল নিয়ে কাজ করতে হয়, তাদের জন্য এটি খুবই কাজে দেবে। এর ডাউনলোড লিংক extensions.frieger.com/download.php।
এক্সএনভিউ শেল এক্সটেনশন
ছবির প্রিভিউয়ের জন্য থাম্বনেইল ভিউ করে যারা রাখতে চান না, বা প্রিভিউ প্যানকে সবসময় চালু রাখতে চান না, তাদের জন্য রয়েছে এক্সএনভিউ সেল এক্সটেনশন। যেকোনো ছবিতে ক্লিক করলে এই ইউটিলিটি প্রোগ্রামটি ছবির প্রিভিউ যেমন দেখাবে, তেমনি ছবি সম্পাদনা করা কিংবা ওয়ালপেপার হিসেবে নির্বাচন করার অপশনও দেখাবে। ডাউনলোড লিংক goo.gl/XGlEK।
মিনি বিন
যেকোনো ফাইল ডিলিট করলে উইন্ডোজে সেগুলোর স্থান হয় রিসাইকেল বিনে। তবে ডেস্কটপকে যারা পরিচ্ছন্ন এবং আইকনমুক্ত রাখতে চান, তাদের জন্য রিসাইকেল বিন কিছুটা অস্বস্তির বিষয় হতে পারে। এ ক্ষেত্রে আপনাকে সাহায্য করতে পারে মিনিবিন। এটি রিসাইকেল বিনকে স্থান করে দেবে সিস্টেম ট্রেতে। ওখানে মিনি বিনের আইকনে ক্লিক করে সহজেই রিসাইকেল বিন ফাঁকা করতে পারবেন কিংবা রিসাইকেল বিনের অপশনগুলোকে কনফিগার করতে পারবেন। ডাউনলোড লিংক goo.gl/BtBd1 ।
মেন্যু আনইন্সটলার
উইন্ডোজে ইন্সটল করা বিভিন্ন সফটওয়্যার বা অ্যাপ্লিকেশন দূর করার জন্য রয়েছে উইন্ডোজের নিজস্ব আনইন্সটলার। উইন্ডোজের কন্ট্রোল প্যানেল থেকে Add/Remove Programs-এ গিয়ে সেখান থেকে ইন্সটল করা যেকোনো সফটওয়্যার বা প্রোগ্রাম আনইন্সটল করা যায়। তবে যারা কন্ট্রোল প্যানেল ঘুরে প্রোগ্রাম আনইন্সটল করাকে একটা দীর্ঘ প্রক্রিয়া মনে করেন, তাদের জন্য রয়েছে মেন্যু আনইন্সটলার। এটি পিসিতে ইন্সটল করা থাকলে স্টার্ট মেন্যুতে যেকোনো প্রোগ্রামের কনটেক্সট মেন্যুতেই পাওয়া যাবে আনইন্সটল করার অপশন। sites.google.com/site/leizersoftware/home লিংক থেকে ডাউনলোড করা যাবে এটি।
See more....
0 comments:
Thanks for Comment