পেটের মেদ পালাবেই
মুখে না বললেও সবাই চায় নিজের শরীরের মানানসই গঠন। কিন্তু ক্রমবর্ধমান ভুঁড়ির জ্বালায় অনেকেই স্লিম থাকার অভিলাষ বাদ দিয়ে দেন। শুধু না জানার কারণে সারাজীবন অনেকে বয়ে বেড়ান ভুঁড়ির জ্বালা।
জেনে রাখা ভালো, ভুঁড়ি ঠেকানোর সহজ কিছু বিষয় আছে। সেগুলো মেনে চললেই আজীবন স্লিম থাকা যায়। এর মধ্যে মোটা দাগে ৫টি বিষয় মেনে চললে ভুঁড়ি পালাবে, আর কখনো ফিরবে না।
আপনার পেট পরিষ্কার:
আপনার পেট পরিষ্কার না থাকলে ভুঁড়ি হবেই। পানি, তরল এবং আঁশযুক্ত খাবার কম খেলে এবং পরিশ্রম কম করলে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেয়। আর কোষ্ঠকাঠিন্যই হলো ভুঁড়ির কারিগর। তাই ভুঁড়ি কমাতে পেট পরিষ্কার রাখার বিকল্প নেই।
দ্রুত খাবার খেলে:
তাড়াহুড়ো করে খাবার খাওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে। কারণ যারা খাবার গ্রহণের সময় তাড়াহুড়ো করেন, তারা খাবারের সঙ্গে বাতাসও খেয়ে ফেলেন। এটা ভুঁড়ি বড় হওয়ার জন্য সহায়ক। আর দ্রুত খাবার খেলে তা ভালোমতো চিবানো যায় না। ফলে হজমে সমস্যা তৈরি হয়।
কোমল পানীয় পান:
সফট ড্রিংকস বা কোমল পানীয় খুব সহজেই আপনাকে একটা ভুঁড়ি উপহার দিতে পারে। এই ক্ষতিকর ফ্যাশন বাদ দিতে না পারলে ভুঁড়ির জ্বালা বহন করতেই হবে।
মিষ্টি খেলে:
বেশি মিষ্টি খাওয়ার অভ্যাস থাকলে ভুঁড়ি সহজে আপনাকে ছেড়ে যাবে না। পরিমিত চিনি খান। মধু কিংবা ডায়েট চিনিও খেতে পারেন।
দিনে একবার বেশি করে খেলে:
অনেকে কাজের চাপে খাওয়ার সময় পান না। হয়তো দিন শেষে একবারে বেশি করে খান। এটা কিন্তু একেবারেই ঠিক না। এমন অভ্যাস থাকলে ভুঁড়ি হবেই। কারণ একবারে বেশি খেলে খাবার হজম হতে সময় লাগে। এতে করে পেটে বেশি ফ্যাট জমা হয়। তাই দিনে ৪/৫ বার অল্প করে খেতে হবে। ভুঁড়ি পালাবেই।
সূত্রঃ bdlive24.com
জেনে রাখা ভালো, ভুঁড়ি ঠেকানোর সহজ কিছু বিষয় আছে। সেগুলো মেনে চললেই আজীবন স্লিম থাকা যায়। এর মধ্যে মোটা দাগে ৫টি বিষয় মেনে চললে ভুঁড়ি পালাবে, আর কখনো ফিরবে না।
আপনার পেট পরিষ্কার:
আপনার পেট পরিষ্কার না থাকলে ভুঁড়ি হবেই। পানি, তরল এবং আঁশযুক্ত খাবার কম খেলে এবং পরিশ্রম কম করলে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেয়। আর কোষ্ঠকাঠিন্যই হলো ভুঁড়ির কারিগর। তাই ভুঁড়ি কমাতে পেট পরিষ্কার রাখার বিকল্প নেই।
দ্রুত খাবার খেলে:
তাড়াহুড়ো করে খাবার খাওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে। কারণ যারা খাবার গ্রহণের সময় তাড়াহুড়ো করেন, তারা খাবারের সঙ্গে বাতাসও খেয়ে ফেলেন। এটা ভুঁড়ি বড় হওয়ার জন্য সহায়ক। আর দ্রুত খাবার খেলে তা ভালোমতো চিবানো যায় না। ফলে হজমে সমস্যা তৈরি হয়।
কোমল পানীয় পান:
সফট ড্রিংকস বা কোমল পানীয় খুব সহজেই আপনাকে একটা ভুঁড়ি উপহার দিতে পারে। এই ক্ষতিকর ফ্যাশন বাদ দিতে না পারলে ভুঁড়ির জ্বালা বহন করতেই হবে।
মিষ্টি খেলে:
বেশি মিষ্টি খাওয়ার অভ্যাস থাকলে ভুঁড়ি সহজে আপনাকে ছেড়ে যাবে না। পরিমিত চিনি খান। মধু কিংবা ডায়েট চিনিও খেতে পারেন।
দিনে একবার বেশি করে খেলে:
অনেকে কাজের চাপে খাওয়ার সময় পান না। হয়তো দিন শেষে একবারে বেশি করে খান। এটা কিন্তু একেবারেই ঠিক না। এমন অভ্যাস থাকলে ভুঁড়ি হবেই। কারণ একবারে বেশি খেলে খাবার হজম হতে সময় লাগে। এতে করে পেটে বেশি ফ্যাট জমা হয়। তাই দিনে ৪/৫ বার অল্প করে খেতে হবে। ভুঁড়ি পালাবেই।
সূত্রঃ bdlive24.com
0 comments:
Thanks for Comment