পড়শী বসত করে গানে
মঞ্চের সামনে মা আছেন। আর মায়ের ঠোঁটে চিরচেনা হাসি।—আর কী লাগে। দর্শকের মন মাতিয়ে তবেই মঞ্চ ছাড়ে পড়শী। ‘মা ছাড়া কোথাও যাই না। কোনো কারণে মায়ের মুখে হাসি না দেখলে ভালোভাবে গান গাইতে পারি না। তবে মঞ্চে কী গান গাইব, সেটা বাছাই করে দেয় ভাইয়া।’ বলেই হেসে ফেলে পড়শী।
ক্ষুদে গানরাজ প্রতিযোগিতা চলাকালে সামিনা চৌধুরী আর কুমার বিশ্বজিৎ বলেছিলেন, ‘যে গান গাইতে তুমি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করবে, সেটাই গাইবে।’ পড়শী সে কথাটি মনে রেখেই এগিয়ে চলেছে। বয়স কম বলে ছড়াগান গাইতে হবে, তা নয়। যখন যে গান ভালো লাগে, সে গানই গায় পড়শী।
নিজের প্রথম অ্যালবাম পড়শীর ‘লজ্জা’সহ বেশ কয়েকটি গান ইতিমধ্যেই শ্রোতাপ্রিয়। এর কল্যাণে ‘মেরিল-প্রথম আলো তারকা জরিপ পুরস্কার ২০১০-এ সেরা কণ্ঠশিল্পী (নারী) বিভাগে জুটেছিল মনোনয়ন।’
‘প্রথম অ্যালবামের কাজ করার আগে কেউ কেউ বলেছিল এত ছোট বয়সে অ্যালবাম না করতে। কেউ শুনবে না। আমার আত্মবিশ্বাস ছিল। গানগুলো সবাই গ্রহণ করেছে। এ কারণে আত্মবিশ্বাসও বেড়ে গেছে। তার ওপর সবচেয়ে বড় পাওয়া মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার ২০১০-এ মনোনয়ন।’
মঞ্চে গান গাইতে ভালো লাগে অনেক। তবে আজকাল চলচ্চিত্রে প্লেব্যাকেও মানিয়ে নিয়েছেন বেশ। ‘শুরুতে চলচ্চিত্রের গান গাইতে অস্বস্তি লাগত। প্রেম-ভালোবাসা, বিরহের গান। তখন সবাই বলত, মনের ভেতর থেকে অনুভব করে রোমান্টিকভাবে গাইতে। আমি শুধু ভাবতাম, কীভাবে অনুভব করব। ভালোভাবে গান গাইতে হলে রোমান্টিকভাবে আবার গাইতে হবে কেন?’ সেই অস্বস্তি আর নেই। রীতিমতো অনুভব করেই গান গাইছে পড়শী। এ পর্যন্ত প্রায় ১৭টি চলচ্চিত্রে প্লেব্যাক করা হয়ে গেছে। ‘আমার মনে হয়, প্লেব্যাক করলে শেখার অনেক সুযোগ থাকে। কখনো মেলোডিয়াস, কখনো লোকগানও করতে হয়। এই বৈচিত্র্য ভালো লাগে।’ বলছিল পড়শী।
‘ঢাকার বাইরে মঞ্চে গান গাওয়ার অভিজ্ঞতা মজার। সবাই খুব আপন ভাবে। তারা যে আমার গান শোনে ও পছন্দ করে, এটি সামনাসামনি না দেখলে বোঝা যায় না।’
টিভি চ্যানেলের সরাসরি গানের অনুষ্ঠানে মাঝরাত পর্যন্ত গান গাওয়ার অভিজ্ঞতাও হয়েছে পড়শীর। পড়াশোনা, গান—সবকিছু মিলিয়ে ক্লান্তি লাগে না। এই বয়সটা তো বন্ধুদের নিয়ে হইহুল্লোড় আর মাতামাতি করার বয়স। হেসে ওঠে পড়শী। ‘ওভাবে হইচই করার সুযোগ খুব একটা আসে না সত্যি। তবে মন খারাপ হয় না। গানই যে সবকিছু। চলচ্চিত্র, নাটক, মডেলিং করার অনেক প্রস্তাব আসে। কিন্তু শুধু গান নিয়ে থাকতে চাই। আর পাশাপাশি পড়াশোনাটাও তো করতে হবে।’ বলছিল ক্যামব্রিয়ান স্কুলের নবম শ্রেণীর বাণিজ্য শাখার ছাত্রী পড়শী।
কাজ চলছে তার দ্বিতীয় একক অ্যালবামের। ‘এ অ্যালবামেও চেষ্টা করব ভালো কিছু গান গাওয়ার দর্শকের ভালো লাগার কথা মাথায় রেখে।’ ওস্তাদ অনুপ বড়ুয়া, মা-ভাইয়াসহ পরিবারের সবার অনুপ্রেরণা সঙ্গে থাকলে পড়শীকে আর কে ঠেকায়!
ক্ষুদে গানরাজ প্রতিযোগিতা চলাকালে সামিনা চৌধুরী আর কুমার বিশ্বজিৎ বলেছিলেন, ‘যে গান গাইতে তুমি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করবে, সেটাই গাইবে।’ পড়শী সে কথাটি মনে রেখেই এগিয়ে চলেছে। বয়স কম বলে ছড়াগান গাইতে হবে, তা নয়। যখন যে গান ভালো লাগে, সে গানই গায় পড়শী।
নিজের প্রথম অ্যালবাম পড়শীর ‘লজ্জা’সহ বেশ কয়েকটি গান ইতিমধ্যেই শ্রোতাপ্রিয়। এর কল্যাণে ‘মেরিল-প্রথম আলো তারকা জরিপ পুরস্কার ২০১০-এ সেরা কণ্ঠশিল্পী (নারী) বিভাগে জুটেছিল মনোনয়ন।’
‘প্রথম অ্যালবামের কাজ করার আগে কেউ কেউ বলেছিল এত ছোট বয়সে অ্যালবাম না করতে। কেউ শুনবে না। আমার আত্মবিশ্বাস ছিল। গানগুলো সবাই গ্রহণ করেছে। এ কারণে আত্মবিশ্বাসও বেড়ে গেছে। তার ওপর সবচেয়ে বড় পাওয়া মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার ২০১০-এ মনোনয়ন।’
মঞ্চে গান গাইতে ভালো লাগে অনেক। তবে আজকাল চলচ্চিত্রে প্লেব্যাকেও মানিয়ে নিয়েছেন বেশ। ‘শুরুতে চলচ্চিত্রের গান গাইতে অস্বস্তি লাগত। প্রেম-ভালোবাসা, বিরহের গান। তখন সবাই বলত, মনের ভেতর থেকে অনুভব করে রোমান্টিকভাবে গাইতে। আমি শুধু ভাবতাম, কীভাবে অনুভব করব। ভালোভাবে গান গাইতে হলে রোমান্টিকভাবে আবার গাইতে হবে কেন?’ সেই অস্বস্তি আর নেই। রীতিমতো অনুভব করেই গান গাইছে পড়শী। এ পর্যন্ত প্রায় ১৭টি চলচ্চিত্রে প্লেব্যাক করা হয়ে গেছে। ‘আমার মনে হয়, প্লেব্যাক করলে শেখার অনেক সুযোগ থাকে। কখনো মেলোডিয়াস, কখনো লোকগানও করতে হয়। এই বৈচিত্র্য ভালো লাগে।’ বলছিল পড়শী।
‘ঢাকার বাইরে মঞ্চে গান গাওয়ার অভিজ্ঞতা মজার। সবাই খুব আপন ভাবে। তারা যে আমার গান শোনে ও পছন্দ করে, এটি সামনাসামনি না দেখলে বোঝা যায় না।’
টিভি চ্যানেলের সরাসরি গানের অনুষ্ঠানে মাঝরাত পর্যন্ত গান গাওয়ার অভিজ্ঞতাও হয়েছে পড়শীর। পড়াশোনা, গান—সবকিছু মিলিয়ে ক্লান্তি লাগে না। এই বয়সটা তো বন্ধুদের নিয়ে হইহুল্লোড় আর মাতামাতি করার বয়স। হেসে ওঠে পড়শী। ‘ওভাবে হইচই করার সুযোগ খুব একটা আসে না সত্যি। তবে মন খারাপ হয় না। গানই যে সবকিছু। চলচ্চিত্র, নাটক, মডেলিং করার অনেক প্রস্তাব আসে। কিন্তু শুধু গান নিয়ে থাকতে চাই। আর পাশাপাশি পড়াশোনাটাও তো করতে হবে।’ বলছিল ক্যামব্রিয়ান স্কুলের নবম শ্রেণীর বাণিজ্য শাখার ছাত্রী পড়শী।
কাজ চলছে তার দ্বিতীয় একক অ্যালবামের। ‘এ অ্যালবামেও চেষ্টা করব ভালো কিছু গান গাওয়ার দর্শকের ভালো লাগার কথা মাথায় রেখে।’ ওস্তাদ অনুপ বড়ুয়া, মা-ভাইয়াসহ পরিবারের সবার অনুপ্রেরণা সঙ্গে থাকলে পড়শীকে আর কে ঠেকায়!
0 comments:
Thanks for Comment