যেন পৃথিবীর দুই ‘প্রাণহীন’ যমজ
পৃথিবী থেকে এক হাজার আলোকবর্ষ দূরে লিরা নক্ষত্রমণ্ডলে সূর্যের মতোই এক নক্ষত্রকে কেন্দ্র করে ঘুরছে পৃথিবীর সমান আকৃতির দুটি গ্রহ। তবে এর কোনোটিই প্রাণ ধারণের উপযোগী নয় বলে নাসার জ্যোতির্বিদদের ধারণা।
মঙ্গলবার নাসার কেপ ক্যানাভেরাল মহাকাশ কেন্দ্রে সংবাদ সম্মেলন করে এ দুটি গ্রহের কথা জানান যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ বিজ্ঞানীরা। তারা বলেন, নাসার জ্যেতির্বিদরা এ দুটি গ্রহের সন্ধান পেয়েছেন কেপলার টেলিস্কোপের সাহায্যে।
গ্রহ দুটির নাম রাখা হয়েছে কেপলার-২০ই এবং কেপলার-২০এফ। চলতি মাসের প্রথম দিকে ‘কেপলার টেলিস্কোপ’ দলের বিজ্ঞানীরাই কেপলার-২২বি নামে পৃথিবীর মতো আরেকটি গ্রহের কথা জানিয়েছিলেন।
কেপলার-২২বি তার নক্ষত্র থেকে যে দূরত্বে অবস্থান করছে তাতে এর উপরিপৃষ্ঠে তরল পানি থাকার কথা। আর প্রাণ ধারণের জন্য পানিকেই সবচেয়ে জরুরি বলে বিবেচনা করা হয়।
কিন্তু নতুন আবি®কৃত গ্রহ দুটির অবস্থান তাদের কেন্দ্রীয় নক্ষত্রের অনেক কাছাকাছি। আমাদের সৌরজগতের গ্রহ বুধের তুলনায়ও তাদের অবস্থান নক্ষত্রের আরো কাছে। ফলে গ্রহ দুটির পরিবেশ এতো বেশি উত্তপ্ত যে, সেখানে তরল পানি থাকার কোনো সম্ভাবনা দেখছে না নাসা।
‘কেপলার টেলিস্কোপ’ দলের সদস্য হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোর্তিবিজ্ঞানী ডেভিড চারবন্যিউ বলেন, “কেপলার-২২বি’র তাপমাত্রা প্রাণ ধারণের জন্য আদর্শ, কিন্তু গ্রহটি পৃথিবীর তুলনায় অনেক বড় (২.৪ গুণ)।- এরা আকারে প্রায় পৃথিবীর সমান, কিন্তু খুবই উত্তপ্ত।”
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
মঙ্গলবার নাসার কেপ ক্যানাভেরাল মহাকাশ কেন্দ্রে সংবাদ সম্মেলন করে এ দুটি গ্রহের কথা জানান যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ বিজ্ঞানীরা। তারা বলেন, নাসার জ্যেতির্বিদরা এ দুটি গ্রহের সন্ধান পেয়েছেন কেপলার টেলিস্কোপের সাহায্যে।
গ্রহ দুটির নাম রাখা হয়েছে কেপলার-২০ই এবং কেপলার-২০এফ। চলতি মাসের প্রথম দিকে ‘কেপলার টেলিস্কোপ’ দলের বিজ্ঞানীরাই কেপলার-২২বি নামে পৃথিবীর মতো আরেকটি গ্রহের কথা জানিয়েছিলেন।
কেপলার-২২বি তার নক্ষত্র থেকে যে দূরত্বে অবস্থান করছে তাতে এর উপরিপৃষ্ঠে তরল পানি থাকার কথা। আর প্রাণ ধারণের জন্য পানিকেই সবচেয়ে জরুরি বলে বিবেচনা করা হয়।
কিন্তু নতুন আবি®কৃত গ্রহ দুটির অবস্থান তাদের কেন্দ্রীয় নক্ষত্রের অনেক কাছাকাছি। আমাদের সৌরজগতের গ্রহ বুধের তুলনায়ও তাদের অবস্থান নক্ষত্রের আরো কাছে। ফলে গ্রহ দুটির পরিবেশ এতো বেশি উত্তপ্ত যে, সেখানে তরল পানি থাকার কোনো সম্ভাবনা দেখছে না নাসা।
‘কেপলার টেলিস্কোপ’ দলের সদস্য হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোর্তিবিজ্ঞানী ডেভিড চারবন্যিউ বলেন, “কেপলার-২২বি’র তাপমাত্রা প্রাণ ধারণের জন্য আদর্শ, কিন্তু গ্রহটি পৃথিবীর তুলনায় অনেক বড় (২.৪ গুণ)।- এরা আকারে প্রায় পৃথিবীর সমান, কিন্তু খুবই উত্তপ্ত।”
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
0 comments:
Thanks for Comment