সন্তানের ওপর চাপ সৃষ্টি করবেন না
পরীক্ষা আসন্ন বলে পড়ার জন্য সন্তানের ওপর এমন কোনো চাপ সৃষ্টি করা যাবে না, যাতে সে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। প্রস্তুতি পর্যাপ্ত না হলেও অতিরিক্ত পরিশ্রম বা রাত জাগতে না দিয়ে বরং তাকে মানসিকভাবে সাহস জোগাতে হবে। বিশেষ করে তড়িঘড়ি করে সব তটস্থ করতে গিয়ে রিভিশন হালকা করা চলবে না। বরং জানা বিষয়গুলো আগে রিভিশন দিয়ে পড়ে অবশিষ্ট সময়ে দুর্বল চ্যাপ্টারে হাত দিতে হবে। বিশেষ করে যা পড়বে, তা যেন পূর্ণাঙ্গ হয় অর্থাৎ মজ্জাগত হয়, সেভাবে পড়তে হবে। তবেই দেখা যাবে প্রতিটি উত্তর যথাযথভাবে দেওয়া সম্ভব হবে। সব বিষয়ে বা চ্যাপ্টারে সমান যত্নশীল হতে হবে। পাশাপাশি সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর ভালোভাবে অনুশীলন করে সমন্বয় বজায় রেখে অগ্রসর হতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে নৈর্ব্যত্তিক পরীক্ষার সেট কোডের বৃত্ত ভরাটের দিকে, তা যেন সঠিক হয়। অনেকেই নার্ভাসনেসের কারণে এসব বিষয় ভুল করে বসে।
অনেক শিক্ষার্থী প্রশ্ন কমন পড়েছে বা সহজ হয়েছে দেখে অতিরিক্ত ইজি গোয়িং হয়ে কিছুটা ধীরগতি হয়ে পড়ে এবং উত্তর লিখতে কিছুটা বিলম্ব করে। ফলে শেষে দেখা যায়, ফলে শেষ পর্যন্ত হাতে আর সময় থাকে না। তখন তড়িঘড়ি করে উত্তর লিখতে ভুল করে বসে। তাই অতি উৎফুল্ল না হয়ে সতর্ক থাকতে হবে। আর পরীক্ষার আগের দিন অতিরিক্ত রাত জাগা চলবে না এক কথায় দেহ-মনে সুস্থ থাকার চেষ্টা করতে হবে।
- প্রফেসর এ বি এম আবুল কাশেম, ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ, ঢাকা কমার্স কলেজ
link
অনেক শিক্ষার্থী প্রশ্ন কমন পড়েছে বা সহজ হয়েছে দেখে অতিরিক্ত ইজি গোয়িং হয়ে কিছুটা ধীরগতি হয়ে পড়ে এবং উত্তর লিখতে কিছুটা বিলম্ব করে। ফলে শেষে দেখা যায়, ফলে শেষ পর্যন্ত হাতে আর সময় থাকে না। তখন তড়িঘড়ি করে উত্তর লিখতে ভুল করে বসে। তাই অতি উৎফুল্ল না হয়ে সতর্ক থাকতে হবে। আর পরীক্ষার আগের দিন অতিরিক্ত রাত জাগা চলবে না এক কথায় দেহ-মনে সুস্থ থাকার চেষ্টা করতে হবে।
- প্রফেসর এ বি এম আবুল কাশেম, ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ, ঢাকা কমার্স কলেজ
link
0 comments:
Thanks for Comment